আপনারকয়েন কাছে পুরনো কয়েন বা পুরনো নোট থাকলে সেগুলি অনলাইনে বিক্রি করে বিপুল টাকা আয় করতে পারবেন ৷ বর্তমানে ১ ও ২ টাকার পুরনো বিরল কয়েন ও ১, ২ ও ৫ টাকার পুরনো নোটের বাজারে বেশ চাহিদা রয়েছে ৷ এই কয়েন ও নোট বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা সহজেই চলে আসতে পারে আপনার পকেটে ৷
Numismatists ও নোটাফিলিস্ট পুরনো নোট ও কয়েনের খোঁজে থাকেন ৷ আপনার কাছে এই নোট বা কয়েন থাকলে এর জন্য বিপুল টাকা পেতে পারেন ৷ এই লকডাউনের বাজারে অনেকেই এমন আছেন যারা পুরোনো জিনিস থেকে শুরু করে কয়েন হোক বা নোট বিক্রি করে থাকেন। মূলত পেটের দায়েই তারা বিক্রি করছেন।
আবার কেউ আছেন এমনিও বিক্রি করছেন। তবে, আগের মতো এখন এসব জিনিসপত্র নিলামের মাধ্যমে বিক্রি হয়না। হয় ইন্টারনেট এর মাধ্যমে। ভারতের বাজারে এমন অনেক ওয়েব সাইট আছে যারা পুরোনো কয়েন হোক বা টাকা লেনদেন করেন। অনেকেরই শখ থাকে পুরনো টাকা জমানোর। যেমন অনেকে পুরনো কযেন সঞ্চয় করে রাখেন।
বাজার থেকে বেশি দামে কিনে নেন সেই পুরনো কয়েন। তেমনই নোটেরও দাম আছে বাজারে। তবে এখন আর আগের মতো নিলামে অ্যান্টিক জিনিস বিক্রির চল তেমন নেই। বরং এখন ইন্টারনেটেই বিক্রি করার চল রয়েছে। ভারতের বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলি এই ধরনের পুরনো নোট বিক্রি করতে থাকে।
আপনার কাছে যদি বৃটিশ আমলের দশ টাকার নোট থাকে, বা কয়েন থাকে, তাহলে সেটি বিক্রি করে আপনি সহজেই অনেক টাকার মালিক হতে পারেন। ভারতীয় বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখানে পুরোনো নোট বিক্রি করা হয়ে থাকে। আপনারও কি এমন শখ রয়েছে তাহলেই সুবর্ণ সুযোগ।
আপনার কাছে যদি ব্রিটিশ আমলের পুরোনো দশ টাকার নোট বা কয়েন থাকে, তাহলে সেটি বিক্রি করে আপনি সহজেই প্রচুর টাকার মালিক হতে পারেন। আর এই লকডাউনে তা কাজে লাগতে পারে অনেকেরই।ইন্ডিয়া মার্ট মা শপিক্যুইলের মতোন ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারবেন আপনার জমানো পুরোনো নোট।
ইতিমধ্যেই বাজারে চলে এসেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নতুন ১০ টাকার নোট। ইন্ডিয়া মার্ট মা শপিক্যুইলের মতো ওয়েবসাইটে বিক্রি করা যায় পুরনো নোট। বর্তমানে বাজারে এসেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নতুন ১০ টাকার নোট। পুরনো নোট বাজার থেকে একেবারে না চলে গেলেও সেই নোট আর ছাপানো হচ্ছে না। ফলে নতুন নোট ধীরে ধীরে বাজার দখল করে নিচ্ছে। অচিরেই সেই প্রাচীন নোট ধীরে ধীরে বাজার থেকে চলে যাবে।