নিজস্ব প্রতিবেদন: কাঁচা শাকসবজি যেমন দেহের জন্য উপকারী এবং মানের দিক থেকে খুবই অসাধারণ তাজা শাকসবজি খেতে পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া সত্যিই অসাধারণ তাজা শাক সবজিতে রয়েছে অধিক পরিমাণে পুষ্টিগুণসম্পন্ন ভিটামিন সি ভিটামিন এ ভিটামিন খনিজ লবণ পানি। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য আমরা তাজা শাকসবজি এবং ফলমূল এর দিকে ঝুঁকে থাকে কারণ এটি আমাদের দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় বলে আমরা মনে করি এবং এটি আসলে খুব প্রয়োজনীয় আমাদের।
আমরাই তাজা শাকসবজি বিভিন্ন উপায়ে জোগাড় করে থাকে কিন্তু এই শাকসবজি যদি আমরা নিজেদের বাসার আশেপাশে বা ছাদে চাষ করে নি তাহলে মন্দ হয় না। একদিক থেকে আমাদের পরিবেশের উদ্ভিদ এর পরিমাণ বেড়ে গেল অন্যদিকে আমরা তাজা শাকসবজি খেয়ে নিজেকে পুষ্টিগুণের মাত্রা বজায় রাখতে পারি। নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখায় যে বারো মাস ধৈর্য ধারণ করার সঠিক পদ্ধতি আর এই পদ্ধতিটি ব্যবহার দেখে অনেকে ব্যবস্থা করে ভালো একটা নিয়েছে এবং অনেকে ভাবে চাষ করে নিজেদের হাতে চাষের রান্না করে পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আজ আমরা আপনাদের মাঝে এ সকল সঠিক পদ্ধতিতে জানাব যাতে আপনারা এসব গল্প পদ্ধতি জেনে খুব সহজে 12 মাস ধরে চাষ করে খেতে পারেন। বারোমাসি সবজি চাষ করে খাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে অল্প সাহায্য মাটিতে দেশের বীজ রোপণ করতে হবে আর এই ধরনের বিছানার বিভিন্ন ধরনের নার্সারিতে দিলেই পেয়ে যাবেন খুব সহজেই অথবা আপনাদের পূর্বে যদি কোন গ্যাস থাকে সে গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করে রাখলে এ ধরনের বীজ সহজেই পাওয়া যায়।
এরপর যখন ওই বিয়াই বীজ রোপন করা মাটির অংশে এবং আস্তে আস্তে প্রতিদিন দুইবেলা করে অল্প পরিমাণে পানি দিতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে ওই বিচি থেকে ছোট গাছের মূল বের হবে। মূল বের হলে আপনারা এসে এই মুলটি বড় কোন তবে অথবা আপনার বাড়ির আশেপাশে বা ছাদে হ্যাক করেছে গর্তে এমএসআর দিয়ে তারপরে মাটির মাটির অংশটির সেখানে পানি দিয়ে নিয়মিত পানি দিতে হবে।
এরকম এক সপ্তাহ যাওয়ার পর আপনাকে ওই গাছের আশেপাশে যে আগাছা বের হবে সেগুলো সরিয়ে ভালো করে গাছের মাটি নরম করে দিতে হবে যাকে আমরা নিড়ানি বলে চিনে থাকি সেই নিড়ানি দিয়ে আসলো অল্প অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে নিয়ম করে। এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে যদি বৃষ্টির পানি অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে গাছ কিন্তু মরে যাবে আর এই বৃষ্টির পানি থেকে গাছকে রক্ষা করার জন্য অন্য একটি পদ্ধতি অবলম্বন আপনাকে করতেই হবে নতুবা অতিরিক্ত পানিতে গাছের গোড়া পচে গিয়ে গাছ মরে যেতে পারে।
সেক্ষেত্রে আপনাকে শাড়িতে গাছগুলো লাগাবেন সে তার বিপরীত পাশে একটি গর্ত করে রাখলে সে গর্তে অতিরিক্ত জমে থাকা পানি জমা হয়ে থাকতে পারে আরে পানি যখন জমা হয়ে থাকবে তখন গাছের আবার পানি দিতে যাবেন না এতে অতিরিক্ত পানির কারণে গাছের মরে যেতে পারে জমে থাকা যে পানি থাকবে সে পানি থেকে গাছ তার পানির চাহিদা মেটাতে পারবে। আর আপনি যদি এই গাছকে টবে লাগাতে চান তাহলে আপনাকে নিয়মিত দেখে রাখতে হবে যাতে টবের মধ্যে পানি জমে না থাকে অতিরিক্ত পানি থেকে ফেলে দিতে হবে।
গাছ লাগানোর পর থেকে যখন 25 দিন হয়ে যাবে এক মাস হয়ে যাবে তখন গাছের সঠিক পরিচর্যা নিতে হবে এবং পরিচর্চার হার বাড়িয়ে দিতে হবে। এরপর গাছের যে ফুল আসবে সেই ফুলে দাঁতে পোকা মাকর নাচ লাগে সেই ক্ষেত্রে আপনি কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন এবং 15 দিন পরপর গাছের সার ব্যবহার করে গাছের সুস্থতা বজায় রাখতে পারেন এতে আপনার ফলন ভালো হবে।
প্রায় দেড় মাস অপেক্ষা করার পর আপনি দেখতে পাবেন যে আপনার গাছের রস জন্মে ভালোই বড় হয়ে গেছে জানিস যখন বড় হবে তখন আপনি ডাটা সংগ্রহ করে বিভিন্ন রেসিপি তৈরি করে পরিবারের পুষ্টিগুণ চাহিদা মেটাতে পারেন। যদি অতিরিক্ত ঢেঁড়স ফলন হয় তাহলে এই ধরনের বাজারে বিক্রি করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনারা যদি 12 মাস ধরে স্মরণ করে নিজের এই উৎপাদন করে খেতে চান তাহলে আমাদের নিচের দেওয়া লিঙ্কটি দেখেছেন করতে পারেন।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ