নিজস্ব প্রতিবেদন: এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে দানবীয় ডাইনোসরের শরীরের অংশ বা জীবাশ্মের সন্ধান মিলছে। অস্ট্রেলিয়ার এই প্রজাতিটি সবচেয়ে বড় ১৫টি প্রজাতিগুলোর একটি। এটির উচ্চতা ছিল ২১ ফুট এবং এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০০ ফুট। এরপরই বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্তে পৌঁছেন, এটি আসলে একটি বৃহদাকার ভিন্ন প্রজাতির ডাইনোসর।
একসময় তারাই দাপিয়ে বেড়াত এই সসাগরা পৃথিবীর বুকে। মানুষ আসার ঢের আগে তাদের সেই পদচারণার চিহ্ন আজও খুঁজে চলেছে মানুষ। উনবিংশ শতাব্দীতে প্রথম ফসিল খুঁজে পাওয়ার পর থেকে আজও ডাইনোসর (Dinosaur) নিয়ে নতুন নতুন আবিষ্কারের অন্ত নেই।
এবার সন্ধান মিলল অতিকায় এই প্রাণীদের এক নয়া প্রজাতির। সারা পৃথিবীর প্রথম পাঁচ অতিকায় ডাইনোসরের মধ্যে জায়গা হবে এদের। আর কেবল অস্ট্রেলিয়ার (Australia) নিরিখে এরাই বৃহত্তম। এই নতুন প্রজাতির চলতি নাম ‘কুপার’। খবরে বলা হয়,
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে দানবীয় ডাইনোসরের শরীরের অংশ বা জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। অস্ট্রেলিয়ার এই প্রজাতিটি সবথেকে বড় ১৫টি প্রজাতিগুলোর একটি। এটির উচ্চতা ছিল ২১ ফুট এবং এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০০ ফুট। এটি একটি বাস্কেটবলের কোর্টের সমান আকৃতির ছিল।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে দানবীয় ডাইনোসরের শরীরের অংশ বা জীবাশ্মের সন্ধান মিলছে। অস্ট্রেলিয়ার এই প্রজাতিটি সবচেয়ে বড় ১৫টি প্রজাতিগুলোর একটি। এটির উচ্চতা ছিল ২১ ফুট এবং এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০০ ফুট।
সহজ হিসেবে বোঝাতে চাইলে বলা যায়, এ প্রজাতির ডাইনোসরগুলোর আকৃতি ছিল একটি বাস্কেটবলের কোর্টের সমান। কুইন্সল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে প্রথম এর হাড় পাওয়া যায়। গত এক দশক ধরে এই হাড় নিয়ে গবেষণা চলে। এরপরই বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন এটি আসলে একটি ভিন্ন প্রজাতির ডাইনোসর।