নিজস্ব প্রতিবেদন: কুমির চাষ করা সত্যিই একটি অভাবনীয় এবং ভয়ঙ্কর একটি বিষয়। তবে বর্তমানে প্রযুক্তির যুগে কুমির চাষ করা ভয়ঙ্কর কোনো কিছুই নয় মানুষ একটু সাবধানতা অবলম্বন করলেই আপনি খুব সহজেই কুমির চাষ করতে পারবেন এবং কুমির সম্পর্কে সঠিক পড়াশোনা করিস ভালোভাবে জেনে বুঝে কোন কুমির চাষ করা অতীব সহজ হয়ে পড়ে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশের চার যুবক মিলে একটি কুমিরের খামার দিয়ে বাংলাদেশের গৌরব অর্জন করতে পেরেছে বাংলাদেশে
এই প্রথম এই ধরনের অন্যরকম আমার চোখে পড়েছে এ খবরটি যখন মে দুনিয়া ছেড়ে দেওয়া হয় ঠিক তখনই বিপুল পরিমাণে ভাইরাল হয়ে পড়ে ভাইরাল ভিডিওটি দেখে মানুষ অনেক অনুপ্রাণিত হয়েছে এবং এ সম্পর্কে অন্য এক ধারণার জন্ম দিতে পেরেছি। বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলায় এক প্রত্যন্ত গ্রামে এ ধরনের কুমির চাষের বিরল ঘটনা ঘটেছে। আর আজ আমরা এই কুমিরের খামার সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে এক বিরল ঘটনার সাক্ষী হিসেবে উপস্থাপন করব।
কুমিরের একেই খামারে যেতে চান তাহলে আপনারা ঢাকা থেকে যেতে পারেন অথবা সরাসরি নরসিংহ শহর থেকে কুমিরের খামার এর যেতে পারে আপনারা যদি ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে যান তাহলে বরাডোবা বাজারে গিয়ে থামতে হবে এরপর কুমিরের হাতিভাঙ্গা গ্রামে যেতে হলে আপনাদের অটো রিক্সা করে যেতে হবে যদি আপনারা অভিযোগ অটোরিকশা নেন তাহলে আপনাদের দুশো টাকা খরচ হবে আর যদি আপনারা ভেঙে ভেঙে যায় তাহলে 50 টাকা খরচ হবে।
এখানে বলে রাখি যে আপনারা যদি এই ধরনের কুমিরের খামার দর্শন করতে চান তাহলে আপনাকে কুমিরের খামার করতে একটি অনুগত অনুমোদন নিতে হবে না হলে আপনি এ কুমিরের খাবারে প্রোগ্রামারের প্রবেশ করতে পারবেন না আর যদিও এটি এখন পর্যন্ত জনসম্মুখে উন্মুক্ত করা হয়নি তাই এই অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করা নিষেধ। যে এই ভিডিওটি করেছেন সে তার সাংবাদিক বন্ধুর মাধ্যমে কুমিরের খাবারের সন্ধান পায় এবং তার সন্ধান এর ভিত্তিতে অনুমোদন নিয়ে সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেখানে পৌঁছানোর পর প্রথমে কুমিরের খামার এর অফিসে যোগাযোগ করতে হবে এবং সেখান থেকে একজনকে দেওয়া হবে সেই গাইড গাইড করে পুরো কুমিরের খামার প্রদর্শন করাবে। আপনি কুমিরের খামার এর প্রথম গেটে ঢুকলেই দেখতে পারবেন বিশাল বড় ধান চাষ করার জমি। ফোর কিছুদূর হেঁটে গেলেই দেখতে পাবেন যে কুমিরের খামার এর মেইন গেট অথবা অর্থাৎ দ্বিতীয় গেট। সেখানে যাওয়ার পর আপনার আসা বিভিন্ন প্রাচীরঘেরা ছোট ছোট পুকুরে দেখতে পারবেন যে কুমিরের আনাগোনা।
তুমি এ কুমির চাষ করার জন্য তারা চার বনধু মিলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে এরপর তারা সিঙ্গাপুর থেকে প্রায় 75 কুমির আমদানি করে আনে। তার মধ্যে বারোটি কুমির মারা যায় আর বাকি সবগুলি সঠিক পরিচর্যা করার কারণে এ বেঁচে যায় এবং তারা পুনরায় ডিম ফুটে বাচ্চা দিতে পারে এভাবে প্রজনন প্রক্রিয়া চলতে থাকে। প্রথম অবস্থায় এই কুমির পালন করার জন্য চার একর জমি বরাদ্দ করা হয় তবে এখন তা হয়েছে প্রায় 21 একর জমির ওপর 2002 সালের সিদ্ধান্ত 2004 সালে এসে অনুমোদিত সরকার কর্তৃক অনুমোদন পত্র পেয়ে এখন 2021 সালে এটি এখন বিশাল বড় খামারে পরিণত হয়েছে।
বর্তমানে তিনি প্রায়। চার হাজারেরও বেশি। তারা কুমিরের প্রজাতি অনুসারে কোমরের ব্যথার জায়গায় স্থান নির্ধারণ করে দেয় যখন কুমিরের ডিম পাড়ে সেই ডিম গুলো তারা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে দেয় এরপর সেখান থেকে বাচ্চা ফুটানোর পর তারা ছোট ছোট কুপের মধ্যে পানি রাখা সেই কুকুরের বাচ্চাগুলোকে করা হয় যখন বাচ্চাগুলোকে একটু বড় হয় তখন তাদেরকে আলাদা একটি পুকুরে ছেড়ে দেওয়া হয় বলতে গেলে সেই পুকুরে তারা নিজেদের জীবন কাটিয়ে দেয়।
যখন তারা যারা তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয় তবে যে সকল রকমের একটু বড় হয়ে যায় তাদেরকে আলাদা আলাদা করে রাখা হয় এবং তাদেরকে বিশেষ পরিচর্যা করা হয়। কুমিরের খাদ্য হিসেবে শাবকদের দেওয়া হয় এবং বড় বড় কুমির মুরগি ছাগল ভেড়া এবং কি গরুর মাংস দেয়া হয়। বড় বড় কুমির কে তারা সপ্তাহে একদিন বা খাবার দেয় এবং তারা বাকি সপ্তাহের দিনগুলোতে নিয়ে ঘুমিয়ে থাকে আর যখন তাদের নড়াচড়ার বৃদ্ধি পায় এবং একটু কম ঘুমায় তখন তাদেরকে খাবার দেয়া হয়। আপনারা যদি ভাইরাল হয় ভিডিওটি দেখতে চান তাহলে আমাদের নিচের লিংকে ক্লিক করতে পারো।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ