নিজস্ব প্রতিবেদন: আমাদের দেশে অনেক সবজি ব্যবসায়ীর রয়েছে। যারা বিভিন্ন সবজি উৎপাদন করে আমাদের হাতের নাগালে সব ধরনের সবজি এনে দিলে সাহায্য করে। তেমনি নিত্য প্রয়োজনীয় সবজি হচ্ছে আলু ।আলু আমাদের শরীরের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আলু আমাদের দেহে শর্করা অভাব পূরণ করে। প্রায়ই বিভিন্ন রান্নার কাজে আলো ব্যবহৃত হয়ে থাকে।আলু ছাড়া প্রায় বেশিভাগ সবজি রান্না করা অসম্ভব। সবজি হিসেবে আলু আমাদের প্রত্যেকের পছন্দের তালিকায় থাকে। বাসার খাবার থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্টের ফাস্টফুডের আলুর ব্যবহার রয়েছে, প্রায় সকল ক্ষেত্রেই আলুর ব্যবহার অপরিসীম।
আলু চাষ করার জন্য অত্যন্ত পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়ে থাকে। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কাজ করাই অসম্ভব। পরিশ্রম করলেই ব্যাপক ফলন পরিশ্রম না করলে চাহিদা অনুযায়ী ফল পাওয়া যায় না। প্রত্যেক কাজের ক্ষেত্রে সফলতার জন্য পরিশ্রম বাধ্যতামূলক। পরিশ্রম ছাড়া আপনার কোন কাজেই সাফল্য হতে পারবেন না। একটি কাজ করার জন্য অবশ্যই সে কাজে সফলতার জন্য পরিশ্রম করতে হবে ।পরিশ্রম না করলে কোন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব না।
বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় আলু চাষ করা হয় কিন্তু যেভাবে আলু চাষ করলে এর ভাল ফলন হবে তা অনেকেরই অজান। চলুন জেনে নেই কিভাবে কাসাবা আলু চাষ করলে ভালো ফলন এর পাশাপাশি ভাল আয় ও করা যাবে। সল্প পুঁজি নিয়ে একটি সবজি বাগানের মালিক হওয়া যায়। স্বল্প পুঁজি ও কঠোর পরিশ্রম করলেই সব পাওয়া যায় না। কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি নিজেদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটিয়ে সবজির ব্যাপক ফলন পাওয়া যায়।
ঠিক এমন পরিশ্রম ও ধৈর্যের কারণে কিছু মানুষ আজকে সকল ক্ষেত্রে সফল। তাদের ধৈর্য ও পরিশ্রম তাদেরকে সফলতার উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে দিয়েছে ।তাদের এ ধৈর্যের কারণে তারা আজকে সকলের কাছে পরিচিত পেয়েছে নতুন রূপে। এরকম দুজন জমজ ভাই তারা কাসাভা আলু চাষ করে রীতিমতো ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে। তাদের এই চাষকৃত আলুর ব্যাপক ভাবে ফলন হয়েছে। তারা দুই ভাই মিলে আলু ফসল উৎপাদন করেছে এবং কিভাবে এর উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায় সেদিকে খেয়াল রেখেছে।
সেই জমজ দুই ভাই প্রথমে তাদের আলু চাষ করার স্থান নির্বাচন করে। সেখানে থাকা সকল ঝোপঝাড় তারা পরিষ্কার করে সুন্দর একটি কৃষিকাজ করার মাঠে সেই জায়গাটা রূপান্তর করেছে। মাটি যখন তৈরি হয়ে গিয়েছিল কৃষিকাজ করার জন্য তখন তারা সেই মাঠের মাটি গুলোকে কৃষি কাজ করার উপযোগী করে নিয়েছে। তারা সেই মাঠের মাটি গুলোকে বিভিন্ন যন্ত্র দ্বারা আলাদা আলাদা ভাগ করতে থাকে। এবং এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জৈব সার প্রয়োগ করতে থাকে যাতে করে তারা সেই মাটির ভিতরে কাসাভা আলুর বীজ রোপণ করতে পারে ও বাম্পার কাসাবা আলু চাষ করা যায়।
তারা মাটিগুলো কে আলাদা আলাদা করে বিভিন্ন বড় বড় যন্ত্রের মাধ্যমে। মাটিগুলো আলাদা হয়ে গেলে, এর মধ্যে তারা কাসাবা আলু বীজ রোপন করে এবং নিয়মিত এ বীজগুলো পরিচর্যা করতে থাকে। পাঁচ দিন পরে সেই বীজ গুলোতে গাছ জন্ম নেওয়া শুরু করে। গাছ গুলো আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং বড় হওয়ার পর গাছ যখন পরিপক্ক হয়ে যায় তখন গাছ গুলো ফল দিয়ে থাকে।
সেই দুই যমজ ভাইয়ের এরকম অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে তারা এই ফসলের ব্যাপক ভাবে চাষ করতে পেরেছে।তারা তাদের দিন রাত পরিশ্রমের ফলে এরকম একটি উপহার পেয়েছে।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ