Breaking News

সাগরে জেলেদের জালে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ৮টি পাখি মাছ, বিক্রি করে রাতারাতি ভাগ্য বদলে গেল জেলের!

নিজস্ব প্রতিবেদন: পটুয়াখালীর মহিপুরে জেলেদের জালে বিরল প্রজাতির আটটি “পাখি” মাছ (সেইল) ধরা পড়েছে। এগুলোর মধ্যে তিনটির ওজন ৬০ কেজি, চারটির ওজন ৫৫ কেজি এবং আরেকটির ৪০ কেজি। মাছগুলো এক নজর দেখতে ভিড় জমায় স্থানীয়রা। জানা গেছে, প্রায় ১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২ ফুট প্রস্থের ৩টিসহ মোট ৮টি পাখি মাছ ট্রলারে তুলতে তাদের বেশ বেগ পেতে হয়েছে।

পরে শুক্রবার মাছগুলো বিক্রি করা হয়েছে। স্থানীয় মৎস্য ব্যাবসায়ী পিন্টু ভদ্র এ মাছ কিনেছে। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এমদাদুল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, এলাকার মানুষ এটিকে পাখি মাছ নামে চিনলেও এটির বৈজ্ঞানিক নাম সেইল ফিশ। দ্রুতগামী এ মাছ খেতে খুব সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং গভীর সমুদ্রে এ মাছ অনেক বেশি পরিমাণে দেখা যায়।

এ বিষয়ে নুরুন্নবী মাঝি বলেন, “প্রায় ১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২ ফুট প্রস্থের ৩টিসহ মোট ৮টি পাখি মাছ ট্রলারে তুলতে তাদের বেশ বেগ পেতে হয়েছে। মাছগুলো এক আড়ৎদারের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।” পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এমদাদুল্লাহ বলেন, “এলাকার মানুষ এটিকে পাখি মাছ নামে চিনলেও এটির সায়েন্টিফিক নাম সেইল ফিশ। দ্রুতগামী এ মাছ খেতে খুব সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এ মাছ গভীর সমুদ্রে বেশি দেখা যায়।”

এদিকে বৃহস্পতিবার রাতে কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর বঙ্গোপসাগরে কালাম উল্লাহ নামের এক জেলের জালে পাঁচটি ও সোবাহান নামের অপর এক জেলের জালে দুটি ‘সেইল ফিশ’ মাছ ধরা পড়ে। সাতটি মাছের মধ্যে তিনটির ওজন ৬০ কেজি করে, একটির ওজন ৪৫ কেজি ও অপর তিনটি ৩১ কেজি করে।

পরে শুক্রবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে মাছগুলো মৎস্য বন্দর মহিপুরের এমকে ফিস নামের আড়তে বিক্রি করতে নিয়ে আসা হয়। মাছ ব্যবসায়ী মো. ফজলুল হক গাজী জানান, এই অঞ্চলে মাছগুলোর তেমন দাম পাওয়া যায় না। তবে উন্নত বিশ্বে দাম অনেক বেশি। আপনার কাছে পোষ্ট টি কেমন লেগেছে সংক্ষেপে কমেন্টেস করে জানাবেন ৷ T=(Thanks) V= (Very good) E= (Excellent) আপনাদের কমেন্ট দেখলে আরো ভালো ভালো পোষ্ট দিতে উৎসাহ পাই।

Check Also

আমাদের দেশেই বাজারে বি’ক্রি হচ্ছে “বর”! টা’কা দিয়ে বাড়িতে ও’ঠা’চ্ছে’ন বউরা

আজকাল আজব কত কিছুই ঘটছে এই দুনিয়ায়। সেরকমই একটা ঘটনা যা ভারতের মত জায়গায় শুনতে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *