সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি যদি একটিভ থাকেন তাহলে এই হাতের লেখা আপনি দেখতে পারবেন, আপনার চোখের সামনে ঘোরাঘুরি করছে, বহুদিন ধরে বিষয়টা বহুদিন ধরে হলেও আজো এই হস্তাক্ষরের জনপ্রিয়তা কমেনি মানুষের কাছে মানুষের মনের মধ্যে অনেকটা জায়গা করে নিয়েছে তাই হয়তো আপনার চোখের সামনে বারবার ঘোরাঘুরি করছে, এই হাতের লেখা জনপ্রিয়তা দিনদিন কেন বাড়ছে তা যদি আপনার না জানা থাকে তাহলে আসুন জেনে নিই,
অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী প্রকৃতি মাল্লা শুধুমাত্র হাতের লেখার মাধ্যমেই সারা’বিশ্বে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। তার হাতের লেখা দেখলে যে কেউ বলবে, কম্পিউটারের কোনো ফন্ট! অনেক সময় তার হাতের লেখা এমএস ওয়ার্ডের চেয়েও বেশি সুন্দর হয়।
নেপালের এই অধিবাসী ইতোমধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখার অধিকারীর খেতাব পেয়েছে। কয়েকমাস আগে আগে নেপালের এক ভদ্রলোক তার হাতের লেখার ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছে’ড়ে দেন এবং কিছুদিনের মধ্যে সারা বিশ্বে এটি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়।
প্রকৃতি মাল্লার হাতের লেখা দেখলে মনে হয় কম্পিউটারের কোনো ফন্ট। তার লেখার মাঝখানের ফাকা জায়গাগুলো সব সমান। এছাড়াও সে লিপিবিদ্যার নতুন একটি উ’চ্চতা সৃষ্টি করেছে। বি’শেষজ্ঞরা বলেছেন, তার লেখা নি’খুঁতের প্রায় কাছাকাছি। একারণে তার হাতের লেখা নেপালের সবচেয়ে সেরা।
প্রকৃতি মাল্লা সৈ’নিক আওয়াসিয়া মহাবিদ্যার ছাত্রী। অসাধারণ হ’স্তাক্ষরের জন্য নেপালি স,শস্ত্র বা’হিনী থেকে তাকে পুরস্কৃত করা হয়। এখন সে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় এবং মানুষ তার লেখা পড়তে বেশ আগ্রহী। নিজেদের হাতের লেখা আরও বেশি সুন্দর ক’রতে প্রকৃতি মাল্লার লেখা সবাইকে অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে।