যে কোনো মানুষই নিজের রুপে সমান সুন্দর; কিন্তু ত্বকে যে কোনো রকমের দাগ ছো-প বা স-মস্যা থা-কার কা-রণে অনেকেই অ-স্ব-স্তি-বো-ধ করে থাকেন।ফলস্বরূপ অনেক ক্ষেত্রেই সুন্দরভাবে সাজগোজ করলেও ঠিকভাবে আপনার সৌন্দর্য সকলের সামনে ফু-টে উ-ঠতে পারেনা।অনেকেই এই সব ছোটখাটো স-মস্যা থেকে মুক্তি পেতে বাজারচলতি বিভিন্ন ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেসব ক্রিম-গু-লি হয় অ-কা-র্য-কর বা কোন সময়সাপেক্ষ পদ্ধতি।
অনেকেই এইসব দা-গ ছো-পের কারণে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে হীনমন্যতায় ভুগে থাকেন। আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের সু-বি-ধা-র্থে আমরা কিছু ছোট এমন পদ্ধতি আলোচনা করব; যার সাহায্যে খুব সহজেই অল্প সময়ে আপনারা নিজেদের ত্বকের দা-গ ছো-প সং-ক্রা-ন্ত অন্যান্য স-ম-স্যা থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবেন। তাহলে আসুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এই প্রসঙ্গে।
রূপচর্চায় প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে লেবু। এটি প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে কাজ করে ত্বকের ক্ষেত্রে।লেবুর সাহায্যে প্রয়োগ করা রূপচর্চার পদ্ধতি-গু-লি ঠিকঠাকভাবে পালন করলে খুব সহজেই আপনি পেয়ে যাবেন সজীব এবং সুন্দর ত্বক। এর জন্য প্রথমেই যদি আপনার ত্বক স্বাভাবিক বা তৈলাক্ত হয়, তাহলে পাকা লেবুর রস সরাসরি মুখের কালো দাগে লাগিয়ে নিতে হবে।এর সাথে আপনি সামান্য পরিমাণে মধু ও ব্যবহার করতে পারেন প্রয়োজন বুঝলে।
রাতে শুতে যাওয়ার আগে ত্বকে লেবুর রস এবং মধুর মিশ্রন লাগিয়ে রেখে শু-কোতে দি-য়ে দিন। সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে পরিষ্কার ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেলুন। দ্বিতীয় পদ্ধতি হিসেবে আপনাদের যদি শুষ্ক ত্বক হয়, তাহলে পাকা লেবুর রসের সাথে মুলতানি মাটি ও মধু মিশিয়ে নিন। প্রায় মিনিট ৩০ সময় ধরে এটি মুখে লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।তবে এই দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করার সময় আপনার ত্বকে কোনো রকম অ-সস্তি হ-চ্ছে কিনা অবশ্যই ন-জর রা-খবেন।
কারণ যদি ত্বকে কোন রকমের অস্বস্তি দেখা যায় সে ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি আপনাকে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। নাহলে এটি আপনার ত্বকের উপর ব্যতিক্রমী প্র-ভাব ফে-লতে পারে। কিন্তু যদি কোনরূপ অ-স্বস্তি বা অ-সু-বিধা পরি-লক্ষিত না হয়,তাহলে সপ্তাহে নিয়মিতভাবে এই দুটি পদ্ধতি আপনারা প্র-য়োগ ক-রলে খুব সহজেই যেকোন দাগ ছবির সম-স্যা থে-কে মুক্তি লাভ করতে পারবেন।