নিজস্ব প্রতিবেদন: এই পৃথিবীতে বহু জাতীয় পশু পাখি রয়েছে। আরে পশুপাখিরা তাদের জীবন পরিচালনার জন্য একজন আরেকজনকে স্বীকার করে থাকে। পৃথিবীতে এমন অনেক হিং,স্র প্রাণী আছে যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা কে কাজে লাগিয়ে চোখের পলক ফেলে। আবার এমন কিছু প্রাণী আছে যারা নীরব শান্ত স্বভাবের তারা শুধু অন্যের শিকারি হতে পারে কিন্তু নিজে কিছু স্বীকার করে খেয়ে নিতে পারে না। তারা নিজেদের খাদ্য অভ্যাস উদ্ভিদ হিসেবে গ্রহণ করতে পারে কিন্তু কোন প্রাণী শিকার করে নিয়ে খেতে পারে না।
কিন্তু পৃথিবীতে এমন আরও অনেক হিং,স্র প্রাণী আছে যারা মাংসাশী প্রাণী এবং তারা হরহামেশাই যেকোনো সময় শিকারিকে আক্রমণ করে তাদেরকে খাবার হিসেবে খেয়ে ফেলে আর পৃথিবীতে খাদ্য শৃংখল এভাবেই চলতে থাকে। আমরা সকলেই জানি বনের রাজা বা,ঘ কিন্তু এবারও মাঝে মাঝে বিড়ালের মত করে। যদিও অভিযোগ হচ্ছে বিরল প্রজাতির বড় আকৃতির একটি প্রাণী তবুও বড় আকৃতির হয় এবং তাদের প্রভাব বৈশিষ্ট্যের কারণে তাদেরকে বলা হয় অন্যতম এবং হিং,স্র সাহসী প্রাণী।
কিন্তু তারা হিং,স্র হলেও নিয়ে তারা যেমন জলে স্বীকার করতে পারে তেমনি স্বীকার করতে পারে তবে কিছু কিছু সময় তারা জলে নিজেদের সাহস শক্তি হারিয়ে ফেলে। জলের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এবং হিং,স্র প্রাণী হচ্ছে কুমির তারা পানির নীচে ডুব দিয়ে শান্ত অবস্থায় থেকে যে কোন প্রাণীকে স্বীকার করে ফেলেছি চোখের পলকেই। আজ আমরা আপনাদের মাঝে এমন একটি ভিডিওর কথা বলব যে ভিডিওতে দেখে আপনার সত্যিই খুব ভয়ে আঁতকে উঠবে এবং বিস্মিত হয়ে চেয়ে চেয়ে দেখবেন কিভাবে জলের কুমির একটি বাক্যে নিমিষেই বহিষ্কার করে খেয়ে ফেলল।
ভিডিওতে দেখা যায় যে নদীর পাড়ে হেটে হেটে পানি খাওয়ার চেষ্টা করছিল যখন পানি খেতে খেতে মুখের মধ্যে বাবা বসিয়ে পানির মধ্যে ডুবিয়ে দিলো। কারণ কুমির ফাঁদ পেতে রাখে এর সাথে কারণ তারা পানির মধ্যে থাকা সবচেয়ে চালাক একটি প্রাণী তারা পানিতে চুপচাপ এমনভাবে বসে থাকে যেন আশেপাশের কোন প্রাণীর তাদেরকে দেখতে না পায় এবং উপস্থিতি বুঝতে না পারে। এভাবে তারা অস্বীকার প্রাণীদেহে প্রাণীদেরকে স্বীকার করে থাকে।
শুধু তারা বাক্যে স্বীকার করে থাকে না তারা সকল জাতের প্রাণী কে আক্রমণ করে এবং সফল হতে পারলে তাদেরকে স্বীকার করে খেয়ে নেয়। গরু মহিষ ছাগল ভেড়া সিংহ গন্ডার এমনকি হাতিকেও তারা ছাড় দেয় না তারা যখন জলে পানি খেতে যায় ঠিক তখনই তারা তাদের কে আক্রমণ করে। তবে একটি কথা সত্য এবং প্রমাণিত যে কুমির যতটা তাদের সাহসিকতা তাদের রাজত্ব শুধু পানিতে করতে পারে ডাঙ্গা এসে তাদের অতটা সাহসিকতার প্রকাশ পায় না এবং সাহসিকতা করতে পারেনা।
এজন্য তারা জলের মধ্যে তাদের নিজস্ব শক্তি ফিরে পায় এবং স্থলে এসে তাদের শক্তি হারিয়ে ফেলে অনেকটা এরকম বেপারী মনে হয়। তারা জলের মধ্যে যতটা না সাহসী এবং চালাক ঠিক ততটাই স্থলে বোকা হয়ে থাকে। অন্যদিকে বা,ঘ যখনই কমিটি স্বীকার করতে যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কে আক্রমণ করে পানিতে খুব কম আক্রমণ করে থাকে।
আর যখন এই ভিডিওটি দেখা যায় যে কমিটি তাকে স্বীকার করার জন্য তার মনকে থাবা দিয়ে পানির নিচে নিয়ে যায় ঠিক তখনই দেখা যায় যে কোন প্রাণীর রক্ত ভেসে উঠছে। বা,ঘের রক্ত নদীর পানিতে মিশে একাকার হয়ে গেছে আরে রক্ত দেখে নিশ্চিত হওয়া যায় যে বাক্যে স্বীকার করতে সফল হয়েছে। আপনারা যদি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া তুমহে ভিডিওটি দেখতে চান তাহলে আমাদের নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুনঃ