Breaking News

জীবনে টাকা উপার্জন করতে গেলে এই বিষয়গুলি ভুললে চলবেনা

আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হলে কী কী করা প্রয়োজন, আসুন জেনে নিন। যখনই পার্সোনাল ফাইন্যান্সের প্রসঙ্গ ওঠে, সাধারণ ভাবে আমাদের সবার মাথায় ঘোরে দুটি বিষয় মাসে ঠিক কতটা টাকার অঙ্ক বিনিয়োগ করতে হবে এবং সেই পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করে সব চেয়ে বেশি কত ফেরত পাওয়া যেতে পারে।

এই দুই বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি। কিন্তু আর্থিক উপদেষ্টারা সাফ বলছেন যে, শুধু মাত্র এই বিষয়গুলোতেই চোখ রাখলে চলবে না। আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা পূরণের ক্ষেত্রে আদতে কী কী করা প্রয়োজন, সেটিও জানতে হবে। নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করা: ধরুন, কেউ একটা বাড়ি করার কথা ভাবছেন।

এক্ষেত্রে বাড়িটা কোন এলাকায় হবে, কেমন হবে, সেই সব কিছু নির্দিষ্ট করে রাখতে হবে না হলে মাসে মাসে টাকা জমিয়েও লাভ পাওয়া যাবে না। কিন্তু সব কিছু নির্দিষ্ট করা থাকলে কত টাকা লাগতে পারে, সেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে এবং তখন লক্ষ্যপূরণ সহজ হবে।

বাজেট ঠিক করা: বাজেট যখন ঠিক হয়ে যাবে, তখন বাকি প্ল্যান করাটাও অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে। যেমন ধরে নেওয়া যাক, এক ব্যক্তির 70 লক্ষ টাকা লাগবে বাড়ি বানাতে। এর মধ্যে 20 শতাংশ, মানে 14 লক্ষ পেমেন্ট করতে হবে। এই হিসেবটা পরিষ্কার থাকলেই মাসে কতটা করে টাকা জমাতে হবে, সেটা চোখের সামনে এসে যাবে এবং সেই মতো সঠিক ভাবে এগোনো সম্ভব হবে।

লক্ষ্যমাত্রা পূরণের যোগ্য হতে হবে: এমন কোনও লক্ষ্যমাত্রা স্থির করলে চলবে না, যা পূর্ণ করা সমস্যার। ধরে নেওয়া যাক, কারও প্রতি মাসে উপার্জন 1 লক্ষ টাকা এবং সঞ্চয় 30 হাজার টাকা। এবার সেই ব্যক্তি যদি ভাবেন যে পরের মাস থেকে উপার্জনের অর্ধেকটা সঞ্চয় করবেন, সেই লক্ষ্যমাত্রা পূর্ণ হবে না।

কেন না, সেক্ষেত্রে তাঁকে অনেক বিষয় পরিবর্তন করতে হবে, যা সমস্যা তৈরি করতে পারে। লক্ষ্য বাস্তবসম্মত হতে হবে: উপার্জনের বাইরে গিয়ে কোনও লক্ষ্য পূরণের সিদ্ধান্ত নিলে চলবে না। যদি সব উপার্জনই ওই লক্ষ্য পূরণেই বেরিয়ে যায়, তাহলে জীবনযাপনে সমস্যা দেখা দেবে।

Check Also

আমাদের দেশেই বাজারে বি’ক্রি হচ্ছে “বর”! টা’কা দিয়ে বাড়িতে ও’ঠা’চ্ছে’ন বউরা

আজকাল আজব কত কিছুই ঘটছে এই দুনিয়ায়। সেরকমই একটা ঘটনা যা ভারতের মত জায়গায় শুনতে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *