জমজ শিশুদের নিয়ে আমাদের মধ্যে এক কৌতূহল কাজ করে।মজার ব্যাপার হচ্ছে যে জমজ শিশুর জন্ম বেড়েই চলেছে।১৯৮০ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সদ্য ভূমিষ্ঠ প্রতি ৫৩ শিশুর ,মধ্যে একজন জমজ হতো।
টো০৯ সালের পরিসংখ্যানে বেড়ে দারিয়েছে প্রতি ৩০ জানে একজন। গবেষণায় বলা হয়েছে, যেসব নারীর উচ্চতা বেশি তাদের জমজ সন্তান জন্ম দেয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে মায়ের উচ্চতার সঙ্গে জমজ সন্তানের জন্মদানের সম্পর্ক রয়েছে।
কারণ আমাদের শরীর বেড়ে ওঠার জন্য বিশেষ কিছু বিষয় কাজ করে।জেক বলা হয় গর্ত ফ্যাক্টর।যা ইনসুলিন নামের এক বিশেষ প্রোটিন।এই ইন্সুলিন বোন সেল বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রিত করে।একই সঙ্গে মেয়েদের লম্বা হওয়ার প্রবণতা ও যমজ সন্তান জন্মানো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে
খেজুর খেলে সেরে জাবের আপনার এই বিশেষ রোগ গুলি জেনেনিন
খেজুরে পুষ্টির পাশাপাশি রয়েছে নানান উষশী গুন্।এছাড়াও এতে প্রাণঘাতী রোগের নিরাময়ের খ্যামটা রয়েছে।তাহলে জানা যাক:-
>রুচি বাড়াতে খেজুরের সাথে কোনো তুলনা নেই। অনেকেই ইটা খেতে চান না, এটি নিয়মিত খেলে রুচি ফায়ার যাবে সহজেই।
> রাতে ঘুমানোর আগে শক্ত খেজুর জলে ভিজিয়ে রেখে পর দিন সকালে সেই জল পান করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন।
> প্রতিদিন খেজুর খেলে অপঃ০ণৰ হার্টের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
> এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় নানান রোগের সাথে দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে।
> খেজুর শাড়ির সুস্থ রাখার পাশাপাশি নানান ধরণের ক্যান্সার থেকে দূর রাখে।