নিজস্ব প্রতিবেদন: কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও মিনারেল। যা আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ করে। যাদের ভিটামিনের অভাব রয়েছে তাদের এইদিক কচু শাক খেলে তাদের ভিটামিন এর অভাব দূর হয়। সাধারণত বলতে গেলে কচু শাক চোখের জন্য অত্যন্ত উপযোগী একটি খাবার।
গ্রামগঞ্জে বা শহরে যে কোন ডোবা খাল বিলে সহজে কচু শাক পাওয়া যায়। কচুর অগ্রভাগ থেকে শুরু করে মূল ভাগ পর্যন্ত আমরা বিভিন্নভাবে রান্না করে খেয়ে থাকি। আর এটি আমাদের এত পরিমান পুষ্টির যোগান দেয় যে এই একটি কচু কচু শাক খেলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি রোধ করে।
তাই আমরা নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া কচু শাকের একটি রেসিপি আপনাদের কাছে নিয়ে এলাম। এই কচি শুটকি তৈরি করা খুবই সহজ এবং অনেক পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ। লোকেট উপকরণে মিশ্রণে কচু শাক রান্না করা যায়। আরএকে কচুশাকের যে রেসিপিটি তা মূলত একটি ভর্তা।
আর এই কচুশাকের ভর্তা দিয়ে গরম ভাত খেতে সত্যিই অসাধারণ লাগে। যে কোন শাক সবজি দিয়ে গরম ভাত খেতে খুব মজা লাগে। শাকসবজি যদি হয় একদম তরতাজা তাহলে তো আর কথাই নেই। তাই আমরা আজ একদম টাটকা কচু শাকের একটি ভর্তা রেসিপি আপনাদের কাছে তুলে ধরব। কচুশাকের ভর্তা রেসিপি তৈরি করতে যা যা লাগবে তা হচ্ছে। কচু শাক, আদা, শুকনা মরিচ, সরিষা, সামান্য লবণ ইত্যাদি।
এখন কৌতুক 7 গুলি ভালো করে বেছে তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। কিছু কচু শাক নিয়ে একটি বড় পাতায় তা পেয়েছি এ ভাল করে ভেজে নিতে হবে। এরপর উনুনের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে অন্যের আগুন যেন জ্বলজ্বলে না হয়। কয়লা গরম করে কয়লার ওপর কচুশাকের বাঁধন সহ কচু শাক গুলো দিয়ে দিতে হবে।
উপরের অংশ পোড়া পোড়া হয়ে গেলে এগুলো সেই উনুন থেকে সরিয়ে নিতে হবে। এরপর পরিমাণমতো শুকনা মরিচ নিয়ে সেগুলো কুড়িয়ে নিতে হবে। এখন কচু শাকের বাঁধন খুলে উপরের অংশ ফেলে দিয়ে যে অংশটুকু পড়ে গেছে সেগুলো ফেলে দিয়ে ভিতরের অংশটুকু নিয়ে নিতে হবে।
এরপর শিলপাটায় প্রথমে শুকনো মরিচ পোড়া এবং আদাকুচি একসাথে বেটে নিতে হবে। এগুলো বাটা হয়ে গেল কচু শাক বেটে নিতে হবে এর সাথে সামান্য লবণ যোগ করে দিতে হবে। সাথে এগুলো সবগুলো উপকরণ বা টা হয়ে গেছে এর সাথে সরিষার তেল মিশিয়ে দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
গরম ভাতের সাথে কচুশাকের ভর্তা সত্যিই অসাধারণ লাগে। তারা বাসায় নিজে চেষ্টা করে রেসিপিটি ভালোভাবে দেখে কফি বানিয়ে খেলে বুঝতে পারবেন সত্যিকার অর্থে সামান্য উপকরণ দিয়ে রেসিপিটি কত মজা হয়।
নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া আপনারা যদি এই ভিডিওটি দেখে হুবহু একই রকমভাবে কচুশাকের ভর্তা তৈরি করেন তাহলে বুঝতে পারবেন আসলে এ প্রচুর শক্তি কেমন খেতে? আমাদের এই ভিডিওটি দেখে অনেক ভাই ও বোনেরা বাসায় এই রেসিপিটি তৈরি করেছে এবং আমাদের কমেন্ট সেকশনে এসে অনেক ধন্যবাদ জানিয়েছে।
নেটদুনিয়ায় এখন বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে অনেক রকম রেসিপি ভাইরাল হয় তবে এত অতি সাধারণ একটি রেসিপি এত দ্রুত ভাইরাল হবে সত্যি অভাবনীয়। গ্রাম্য সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে খাবার তৈরি গুলো যেন অমৃত হয়। ভাই এই ধরনের ভিডিও অতিদ্রুত তুমুল পরিমাণে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। তারা যদি এই ভাইরাল ভিডিওটি দেখতে চান তাহলে নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখতে পারেন।